, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


নয়াপল্টনে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা

  • আপলোড সময় : ২৭-০১-২০২৪ ০২:১৭:৪৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৭-০১-২০২৪ ০২:১৭:৪৫ অপরাহ্ন
নয়াপল্টনে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, কারবন্দি নেতাকর্মীদের মুক্তি, দ্বাদশ সংসদকে ‘অবৈধ’ দাবি করে তা বাতিল এবং সরকারের পদত্যাগের দাবিতে ঘোষিত কালোপতাকা মিছিলে অংশ নিতে নয়াপল্টনে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।

আজ শনিবার বেলা দুইটায় কর্মসূচি শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তার আগে থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আসছেন দলটির নেতাকর্মীরা। হাতে কালোপতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন নিয়ে আসছেন তারা। জড়ো হওয়া নেতাকর্মীদের খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিসহ সরকারবিরোধী নানা স্লোগান দিতে দেখা গেছে।
 
আজ দুপুর ১২টার পর থেকে নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীদের উপস্থিতি বাড়ছে। রাজধানীর বিভিন্ন ইউনিট থেকে ছোট ছোট মিছিলে আসছেন তারা। স্লোগানে স্লোগানে মুখর হয়ে উঠছে নয়াপল্টন।

আজ বেলা দুইটায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে কালোপতাকা মিছিল শুরু হবে। মিছিলটি ফকিরাপুল হয়ে আরামবাগ মোড় ঘুরে আবার নয়াপল্টনে গিয়ে শেষ হবে।

এদিকে বিএনপির কর্মসূচি ঘিরে নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পাশাপাশি সাদা পোশাকেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দেখা গেছে। 

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করা বিএনপি গত বছরের ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশ ডেকেছিল। কিন্তু সেদিন সমাবেশ শুরুর কিছু সময় পর দলটির নেতাকর্মীরা সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হলে দেশের রাজনীতির চিত্র অনেকটাই পাল্টে যায়।

একদফা কর্মসূচি নিয়ে এগোতে থাকা বিএনপি ওই দিনের পর থেকে রাজনীতির মাঠে অনেকটাই ব্যাকফুটে চলে যায়। গ্রেফতার করা হয় দলটির শত শত নেতাকর্মীকে। ফলে ২৮ অক্টোবরের পর বিএনপি একদফা দাবিতে নানা ধরনের কর্মসূচি দিলেও নেতাকর্মীরা রাস্তায় না নামায় তা সফল করতে পারেনি দলটি।
 
এছাড়াও নির্বাচন প্রতিহত করতে বিএনপি নানা চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। এতে টানা প্রায় ১৭ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা দলটির নেতাকর্মীরা অনেকটা হতাশ। সেই হতাশা কাটাতে রাজপথের কর্মসূচির কোনো বিকল্প দেখছেন না নীতিনির্ধারকরা।
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’